.
মেয়েদের সবাই তেঁতুলের মতো, তাদের দেখলে নাকি পুরুষেরা লালা ঝরায় বিভিন্ন পথে।
আচ্ছা, তাহলে মনে হচ্ছে পুরুষের লালা ঝরা থামানো দরকার!
.
এখন থেকে নারী ও পুরুষের মধ্যে মুক্ত সম্পর্ক নিষিদ্ধ, মুহররম এবং অমুহররম বলতে– কাছের এবং দূরের আত্মীয়দের সঙ্গে মেলামেশা নিষিদ্ধ। মুসলিম দেশে অনিসলামিক “বিদেশী সংস্কৃতি” প্রবেশ নিষিদ্ধ, এসো হে মেয়ে, তোর শৈশবেই বিবাহ কর, রঙিন সব আবায়া, নিকাব, জিলবাব এবং হিজাব পরিধান কর। চোখ ঝলসানো জরি, চুমকি সমৃদ্ধ আরবী ফ্যাশনের বোরখা পর। আজ থেকে তোর বাবা, ভাই এবং স্বামীর কথাবার্তাই আইন। আসো সবাই, মদিনা সনদ এবং তেঁতুল হুজুরের গান গাই, শোনো হে মেয়ে, এখন থেকে আর যখন-তখন বাইরে যাবার নেই,
এখন থেকে তুমি অন্তঃপুরের বাসিন্দা, ঘরের গণ্ডি পেরোনো নেই, অন্দরমহলে নারীরা থাকবে, পুরুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ, রাস্তা, স্টেশন, বাজার, মাঠে বোরখা বা হিজাব ছাড়া যাতায়াত নিষিদ্ধ,
তোমার গান, নাচ, যাত্রা-পালা বন্ধ, নাটক, সিনেমা দেখা নিষিদ্ধ, টেলিভিশন, রেডিও, কম্পিউটার, ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ, ছবি তোলা, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিফোন ব্যবহার, ভিডিও গেম খেলা বন্ধ, কনসার্ট, থার্টি ফার্স্ট পার্টি এবং অন্যান্য অনুপযুক্ত আচরণ নিষিদ্ধ, মিথ্যা প্রচারের সাহিত্য সৃষ্টি, ছবি আঁকা, ভাস্কর্য নির্মাণ, জন্মদিন পালন নিষিদ্ধ,
.
আজ থেকে তোমার হাসি, জোরে কথা বলা এবং চিৎকার করা বন্ধ। কান্নার সময় বিলাপ করা বন্ধ, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় সব বন্ধ,লাফানো ও ঝাঁপানো বন্ধ, মাটির উপর ব্যথা দিয়ে হাঁটা বন্ধ, হিল জুতার শব্দ বন্ধ, নখ, চুল, ঠোঁট রাঙানো বন্ধ, শাড়ি পরা বন্ধ, টিপ পরা বন্ধ, স্কার্ট, শার্ট, প্যান্ট, জিন্স পরা সব বন্ধ, শরীরে সুগন্ধি লাগানো বন্ধ, ট্যাটু আঁকা বা তিলক অঙ্কন বন্ধ, ভ্রু প্লাক করা বন্ধ, চুল কাটা বন্ধ, শরীরের অযাচিত লোম তোলা বন্ধ, মাথার চুল খোলা ও শরীর প্রদর্শন বন্ধ, গাউসিয়া মার্কেটে কেনাকাটা বন্ধ, বইমেলা, বাণিজ্য মেলা পরিদর্শন বন্ধ, নিজেকে রাঙানো ও সাজানো বন্ধ, লালা ঝরানো সকল সাজ-পোশাক পরিধান নিষিদ্ধ। স্তন ঝাঁকিয়ে হাঁটা বা হাঁটু দেখিয়ে খেলাধুলা বন্ধ, শরীর ভিজিয়ে সাঁতার কাটা এবং ব্যায়াম করা বন্ধ, দোয়া ছাড়া সঙ্গম, খাওয়া, ঘুমানো সব কার্যকলাপ বন্ধ।
.
সাইকেল, গাড়ি, সাবমেরিন, বিমান, স্পেসশিপ পরিচালনা নিষিদ্ধ, মোটরসাইকেলে দুই পা বিস্তৃত করে বসা নিষিদ্ধ, নিশ্চিতভাবেই বিড়ি, সিগারেট, ও মাদক সেবন নিষিদ্ধ, মেয়েদের পর্নোগ্রাফি দেখা নিষিদ্ধ, নিশ্চয়ই হারাম, হাঁটু দেখিয়ে পানিতে পা ভেজানো ও সমুদ্রে অবাধে বিচরণ নিষিদ্ধ,
প্রকৃতির পূজা বন্ধ, আগুন, পর্বত, সাগর, চাঁদ -সূর্যকে পূজা নিষিদ্ধ, যৌন ক্রিয়াকলাপ বন্ধ, আয়ের প্রতি গর্ব করা বন্ধ, যৌন পেশায় লিপ্ত হওয়া নিষিদ্ধ, জন্মনিয়ন্ত্রণ, গর্ভপাত, স্তন্যপান ব্যাংক নিষিদ্ধ, বিধবাদের যৌন ইচ্ছা নিষিদ্ধ, শুক্রাণু ব্যাংক, যৌন খেলনা ব্যবহার নিষিদ্ধ, নারীর প্রজনন অধিকার সীমিত, সন্তানকে প্রকাশ্যে স্তন্যদান নিষিদ্ধ, প্রেমের কষ্ট পাওয়া বন্ধ, বিবাহের আগে যৌন সম্পর্ক নিষিদ্ধ, বৃদ্ধ বয়সে পুরুষ বন্ধু রাখা নিষিদ্ধ, aউচ্চ মোহরানা নির্ধারণ বন্ধ, লিভ-ইন সম্পর্ক নিষিদ্ধ।
23 Responses
হিন্দুরা সবসময় বেইমানর বাচ্চা। তার সাথে যুক্ত হয়েছে মুসলমান নামদারি কিছু ব্লগার নাস্তিক।
হিন্দুরা সবসময় বেইমানর বাচ্চা। তার সাথে যুক্ত হয়েছে মুসলমান নামদারি কিছু ব্লগার নাস্তিক।
হিন্দুরা মালাউনের বাচ্চা। তাদের সাথে তাল মিলাচ্ছে মুসলমান নামদারী কিছু ব্লগার নাস্তিক রা।
এইসব ব্লগার নাস্তিক দের শেষ করে দিলে ভালো হবে।
ব্লগাররা হুিন্দুদের কি খেয়াল করবে তারাই মন্দির ভাংচুর এর সাথে জড়িত বলে আমি মনে করি কারণ তাদের উসকানীমূলক ব্যক্তবোর কারণে আজ এরকম হামলা হচ্ছে
এইসব ব্লগারদের যেখানে পাবো সেখানেই শেষ করে দিলে ভালো হবে এতে দেশ কিছুটা হলেও শান্তি পাবে।
নাস্তিক ব্লগারদের আমি শেষ করে দিবো।
হিন্দুদের সাথে ব্লগাররা মাথা ছেড়ে উঠেছে।এদেরকে থামাতে আমার বেশি সময় লাগবে না।
এই ব্লগার শোন তোকে আমি যেখানে পাবো সেখানেই আমি কুপিয়ে জখম করে ফেলবো।
তোদের দিন শেষ এখন শুধু শেষ দিনটা দেখার পালা।
হিন্দুধমের উপর হামলা মেনে নেওয়া য়ায না।
আজ দেশ বিদেশে ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।তার মূল কারণ হলো আমরা মুসলমানরা দায়ী কারন হলো মুসলমানের ঘরে সন্তান হয়ে আজ হিন্দুধমের পূজা করছে।আর তারা হলো ব্লগার নাস্তিকরা। তাদের কারনে আজ পৃথিবী থেকে ইসলাম ধম নিষিদ্দ করা হচ্ছে।
আজ পৃথিবী থেকে ইসলাম ধম তুলে নেওয়া জন্য আমি দায়ী করবো ব্লগার নাস্তিকদদেরকে
পৃথিবী থেকে ইসলাম ধম কখনই তুলে নেওয়া যাবে না।
আজকে পৃথিবীতে প্রায় ইসলাম ধম আজ হুমকির মুখে।এর মূল কারন হলো আজকে মুসলিমদের সাথে মুসলিমদের মারামারি এর মূল কারন হলো এটি।আর কিছু আছে মুসলমানের ঘরের সন্তান হয়ে হিন্দু ধমের পূজা করে বেড়ায় আর তারা হলো নাস্তিক ব্লগরার।
নাস্তিক ব্লগারদের কারণে আজ ইসলাম ধম হুমকির মুখে।
নাস্তিক শুওরের বাচ্চাদের কারণে আজ আমাদের শান্তির ধম ইসলাম ধম প্রায় হুমকির মুখ।
এই নাস্তিক ব্লগারদের যেখানে পাবো সেখানেই কুপিয়ে জখম করে ফেলা ভালো।
নাস্তিকদের উচিগ শিক্কা না পেলে তারা দিন দিন পার পেয়ে যাবে।তোদেরকে উচিত শিক্কা দিতে হবে
কোনও নাস্তিক ব্লগাররা ইসলাম ধমকে ধংস্ব করতে পারবে না।
এই নাস্তিক এর বাচ্চা শুনো তদেরকে এই পৃথিবী থেকে চিরতরে বিদায় করে দেব।
আজকে প্রতিটি হামলার সাথে আমি মনে করি এই রকম নাস্তিক ব্লগাররা জডিত।
এই সব হামলার মূল হোতা নাস্তিক ব্লগাররাব্লগাররা।এদেরকে যেখানে পাবো চিরতরে শেষ করে দেওয়া ভালো