এশিয়াতে ধর্মীয় ব্যবসার উত্থান

এশিয়ান দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানের জনসাধারণ অত্যন্ত আবেগপ্রবণ। জনসমাজের প্রতিদিনের জীবনে ধর্ম, আধ্যাত্মিকতা এবং পুনর্জীবনের প্রস্তাবনা এই দেশগুলোতে গভীরভাবে নিবেদিত। পানের থেকে চূনের খেলাপে ধর্মীয় বা আধ্যাত্মিক গুরুরা ধর্মানুষ্ঠানে ধারণ পায়। এই বিষয়ে অভিযোগ থাকলে ধারণা হয় ধার্মিক ব্যবসা লোকেরা অনেকসময় মানিয়ে নিয়ে এ প্রচুর মুনাফা করেন। তারা এই আবেগের ভিত্তিতে চাঁদা উঠাতে ব্যস্ত হন আর কার্যটি মা-বোনদের সহিত খেলার মত হিসেবে দেখতে পাচ্ছে।

পাকিস্তানের বিভিন্ন অঞ্চলে আইনের শৃঙ্খরার অবনতি দেখা গেছে যেখানে অপরাধ এবং অপকর্মের হার বেড়েছে এবং ধর্ম ব্যবসা হচ্ছে একটি নতুন অপরাধের উদাহরণ। অনেকে মসজিদের ইমামতির পাশাপাশি ঝারফুক, তাবিজ, কবজ ইত্যাদি বিক্রি করে ধর্ম ব্যবসা চালায়। এই অবৈধ কার্যকারিদের মাধ্যমে বহু নারীদের দুর্বলতার সুযোগ ধরে নেওয়া হয়েছে চিকিৎসার বাহক হিসেবে।

.

ভারতেও এমনই অবনতি দেখা যাচ্ছে। শূন্য যুক্তির ধর্ম বা বিশ্বাসের কারণে অনেক অজনাত বাবাদের যত্ন ধরে নেওয়া হয়। এই অবৈধ কার্যকারীদেরকে সরকারি সহায়তা পাওয়া যায়। প্রাচীন ধর্মিক অনুষ্ঠানের অব্যক্ত এবং মিঠা বাংগালী ভাষায় এ ধরনের ভোগদুঃখগুলি দেখা যায় এখানে। উদাহরণস্বরূপ, উলঙ্গ সম্মেলনের বিষয়ে। এই ভারতীয় অবৈধ বাবাদের সাথে সরকার সম্পর্কে অনেকক্ষেত্রে সাথয কাজ করে। প্রচুর মুনাফা করার এই নতুন ধরণের ধর্মীয় ব্যবসা যাদের জন্য এবং সুযোগ নিয়েছে শিশুরা।

.

বাংলাদেশের ধর্মব্যবসায়ীদের কথায়, কিছু দুর্ভাগ্যপূর্ণ এবং অস্বীকৃত কার্য নয় যা তারা করেন না। বিভিন্ন প্রকারের ক্ষতিকর রুচি থাকলেও ধর্মব্যবসায়ীদের কাজের ফলে জনসাধারণ সংশ্লিষ্ট। কেউ বাড়ী বাড়ী যায় এবং পানি করে তাদের অপারেশন চালিত করে। কিছু মানুষ আলাদা আলাদা উদ্দেশ্যে চুরি, ডাকাতিও করে। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় এবং প্রায় প্রতিটি এলাকায় এই ধরনের অস্ত্রীয় দৌরত্মের কারণে কখনোই সরকারের অবগতি থাকে।

.

এই ধরনের অস্ত্রীয় কার্যকারীদের দ্বারা অভিনেতৃতার ভংগিতে আজ নাগরিকদের সমাপ্ত হয়েছে। নিশ্চিতভাবে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বগুড়া, রাজশাহী, খুলনা, ময়মনসিংহ, ফেনী, নওগাঁ, বরিশাল, মাগুরা, লক্ষ্মীপুর, জেওয়ার আদি এই অসতন্ত্র ও কুখ্যাত। কেউ থাকা ঘটতে যেনো সরকারের আমল এই সমস্যাগুলি নোংরা কিছু লুকিয়ে থাকে।

.

এনভন্ডরা সমাজের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান প্রতিজনের আলাদা নজরানার ব্যবস্থা করে। এই বলি, স্থানীয় ও সরকারি কর্ণধারদের সবাই এই কাজেই লুকিয়ে আছেন। এবং অনেক জেলায় এই চিকিত্সকেরা সবে ভালোভাবে করে চলে। ভারতীয় থেকে বাড়ি বাড়ি যায় এই ভাবে সকালে দোকানে পানি করে দরদাক্বা করে মাকর, ডাকাতিকাণার প্রধান এতে দায়ী মালদোকানে।

.

প্রায়ই দেখা যায়, জেলখাটা পুলিশের হাবিলদার বা দীর্ঘকালীন কারাবাসের অভিজ্ঞতা নিয়ে অনেকেই ধর্মের ব্যবসায়ে সহজ অর্থ উপার্জনের পথ খুঁজে নেয়। এই প্রতারকদের পাশে থাকে দালাল, যারা প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করে। এই দালালরা সমাজে মুখোশের আড়ালে ছদ্মবেশে অবস্থান করে। তাদের স্থানীয় অবস্থানও বেশ প্রতিষ্ঠিত। প্রত্যেকেরই নানান সমস্যা থাকে, এবং দ্রুত সমাধানের আশা সবাই করে। সমস্যায় পড়লে, এই দালালরা দক্ষতার সাথে ফাঁদ পেতে থাকে।

অনেক সময় দেখা যায়, কলঙ্কিত জেলখাটা পুলিশ হাবিলদার বা দীর্ঘদিন কারাবাসের অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা ধর্ম ব্যবসার মাধ্যমে দ্রুত অর্থ উপার্জনের পথ বেছে নেয়। এই প্রতারকদের মাসে লাখ টাকা উপার্জন করা দালালরা সহযোগিতা করে। এই দালালরা সমাজে ছদ্মবেশে মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকে এবং তাদের সামাজিক অবস্থান ভালো। প্রতিটি মানুষের জীবনে সমস্যা থাকে, এবং দ্রুত সমাধানের প্রত্যাশা করা স্বাভাবিক। সমস্যায় পড়লে দালালরা কৌশলে ফাঁদ পেতে থাকে।

.

এই ধরনের ভন্ড ধর্মব্যবসায়ীরা মানুষের জীবনে ক্যান্সারের ভাইরাসের মতো। তারা দেশ ও জাতির এক ভয়ানক শত্রু। সচেতন সমাজের উচিত এগিয়ে আসা এবং ধর্মের নামে প্রতারণা করা এই অসৎ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কণ্ঠ উচ্চারণ করা। তাদের উপযুক্ত বিচারের আওতায় আনা প্রয়োজন। এরা নামকা ওয়াস্তে মানুষ কিন্তু আসলে জানোয়ার! প্রথমে মিডিয়ার মাধ্যমে তাদের পরিচয় ও ঘটনা তুলে ধরে জনসাধারণকে সচেতন করে পুলিশে দিয়ে বিচার নিশ্চিত করা জরুরি। বিভিন্ন সংগঠনের বিশে

.

ষ ভূমিকা রাখা উচিত এ ব্যাপারে। নিকটস্থ থানায় না গিয়ে পুলিশের সর্বোচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ করা এবং অবস্থার ভয়াবহতা বর্ণনা করে অনুমতি পাশ করে নেয়া প্রয়োজন। এদের জামিন না হওয়া নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। উপযুক্ত স্বাক্ষী ও প্রমাণের মাধ্যমে এই ভন্ডদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। বর্তমানে এই ভন্ডদের কুকর্ম সম্পর্কিত সংবাদ ও ভিডিও ক্লিপ প্রচুর রয়েছে। এই ভন্ডদের ব্যাপারে আমাদের দেশীয় আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর উচিত আরও সচেতন ও কঠোর হওয়া।

24 Responses

  1. এই কুওার বাচ্চা বুঝেশুনে লেখালেখি করবি।তার ফল কিন্তু ভালো হবে না।

  2. এই কুওার বাচ্চা বুঝেশুনে লেখালেখি করবি।তার ফল কিন্তু ভালো হবে না।

  3. এই কুওার বাচ্চা বুঝেশুনে লেখালেখি করবি।তার ফল কিন্তু ভালো হবে না।

  4. শুওরের বাচ্চা তোরা সামপ্রদায়িক চেতনাকে আজ তরা বিলিয়ে দিয়েছিস।আজ এখন তুই সামপ্রদায়িকতার কথা বলছিস।

  5. তোকে আমি যেখানে পাবো সেখানে আমি তোকে কুওার মত মারবো।ব্লগার এর বাচ্চা।

  6. নাস্তিক এর বা্চ্চা তোদের কেথাও জায়গা হবে না।এমন কি আখিরাতেও।

  7. নাস্তিকরা আজ শুধু বাংলাদেশে নয় সারা পৃথিবীতে সামপ্রদায়িক লঙ্গন করেছিস।

  8. কুওার বাচ্চা মালাউনের বাচ্চা তোদের কোথায় যাওয়ার জায়গা থাকবে না।তোদেরকে ধংস্ব করা হবে।

  9. আজ তোদের মতে ব্লগারদের কারণে পৃথিবীতে একের পর এক হানাহানী মারামারী চলছে।তোদের মতো নাস্তিক ব্লগারদের পতন চাই।

  10. মুক্তমনা ব্লগারদের নিরাপওা প্রদান করা হউক।তারা বিভিন্ন দেশে পালিয়ে আছে তাদেরকে সেই দেশগুলোকে সহায়তা করা হউক।

  11. নাস্তিক ব্লগার ইসলাম ধমের শএু তাদেরকে হত্যা করা হউক।

  12. ব্লগারদের আমার ভালো লাগে তারা সমাজের খারাপ দিকগুলো তুলে ধরে।

  13. আজ প্রতিটি মানুষের নাস্তিকদের প্রতি রাগ কেনোও।তারা কি এমন কাজ করেছে।

  14. নাস্তিকদের যেখানে পাবো সেখানেই শেষ করে দেব।এই সব কুওার বাচ্চারা একের পর এক কুকম করে বেড়াচ্ছে।

  15. ব্লগাররা মালাউনের বাচ্চা এদের কোনো জায়গা হতে পারে না।

  16. সালা কুওার বাচ্চা মাদারচুদ এর বাচ্চা মুসলমানদের প্রতি তোদের এতো রাগ কেনো।মুসলমানরা তোদের সাথে কি এমন খারাপ কাজ করছে ব্লগার নাস্তুিকরা দেশকে একেবারে শেষ করে দিয়েছে।তোরা যেমন খারাপ তোদের পরিবার ও তোদের চেয়ে খারাপ।তোদেরকে এই পৃথিবী থেকে শেষ করে দেওয়া ভালো।

  17. এই নাস্তিক ব্লগার শুওরের বাচ্চা তোদেরকে এইরকম লেখা লেখতে কে বলেছে।মুসলামানদের উপর আঘাত হানতে তোদের কে বলেছে।তোকে আমি যেখানে পাবো সেখানে আমি তোকে শেষ করে দেবো।

  18. এই লেখাটি আমার কাছে আসলোই অনেক খারাপ লেগেছে।এতে করে সাম্পদায়িক হানানানি দেখা দেয়।

  19. ব্লগার নাস্তিকরা নিজেদের যে কি মনে করে তা শুধু তারাই জানে।এই সালাদের যেখানে পাবো সেখানেই হাত পা কেটে ফেলা দরকার।

  20. এই লেখার সাথে আমি একমত।

  21. ব্লগার নাস্তিক এই মূহূতে আমি তাদেরকে সামনে পেলে কেটে কেটে জবাই করে দিতাম।এইরকম লেখা কেটে ফেলা হউক না হলে পরিস্তিতি আরো খারাে হবে

  22. এই লেখার সাথপ আমি দ্বিমত পোষন করবে।ব্লগাররা যা লিখেছে তার সাথে আমি একমত।

  23. ধর্মের উপরে আঘাত হেনেছ ব্লগার নাস্তিকরা তাদেরকে আমি ঘৃণা করি

  24. হিন্দুধমের শিরককারী ব্লগার নাস্তিকদেরকে এই দেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে।সেজন্য সবাইকে এক্যবদ্ধ থাকতে হবে।তাদের এই রকম ধমের উপর আঘাত হানা কখনই মেনে নেওয়া যাবে না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *